বাঙালির নৃতাত্ত্বিক পরিচয়
বাঙালি জাতি সম্পর্কে নৃবিজ্ঞানীদের ধারণা, এটি একটি মিশ্রিত জাতি এবং এ অঞ্চলে বসবাসকারী আদিতম মানবগোষ্ঠীসমূহের
চর্যাপদ:সম্যক ধারণা
চর্যাপদ:সম্যক ধারণা- ১৯০৭ খৃষ্টাব্দে বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী আবিষ্কারের ঘটনা ঘটে গিয়েছিল। সেই বছরই
আর্যভট্ট ও ভারতীয় গণিত
আর্যভট্ট ছিলেন গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী। পৃথিবীর আহ্নিক গতির কথা অন্তত ভারতে তিনিই প্রথম বলেন। ভারতীয়
‘প্রাকৃত ভাষার বিকাশের ধারণা’
প্রাকৃত ভাষার বিকাশ আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় প্রদত্ত তথ্যানুসারে প্রাকৃত ভাষার উৎপত্তি এবং ক্রমবিকাশকে তিনটি স্তরে
‘অপভ্রংশ ভাষার উৎপত্তি ও বিকাশের ধারণা’
অপভ্রংশ পালি→ প্রাকৃত→অপভ্রংশ। প্রাচীন ভারতীয় ভাষার (অনেক গবেষকের মতে আর্য ভাষার) ক্রমপরিণতির শেষ স্তরটির ঐতিহাসিক
গাছদাদু-পদ্মশ্রী পুরস্কার প্রাপ্ত দুখু মাঝি।
গাছদাদু-পদ্মশ্রী ১৫ বয়স বছর বয়স থেকে কাকার সঙ্গে গাছ লাগানো শুরু করেন। সাইকেলে চেপে নতুন
|| বাংলার ঐতিহ্যবাহী শীতলপাটি ||
শীতলপাটি “বুকের মধ্যে মস্তো বড় ছাদ থাকবে শীতলপাটি বিছিয়ে দেব; সন্ধে হলে বসবো দু’জন” মনে
চব্বিশে এর নীলাকাশে শকুনের অভয়ারণ্যঃ
শকুনের অভয়ারণ্যঃ একটি ছবি ও কিছু কথা যা একদা এক সময় আলোড়ন সৃস্টি করে ছিল।
মানিক বন্দোপাধ্যায় – এক হতাশাদগ্ধ গদ্যকার
অনেকেই মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের “পুতুলনাচের ইতিকথা” , “পদ্মানদীর মাঝি” “দিবারাত্রির কাব্য” প্রভৃতি উপন্যাসের কথা বলেন আর
বরেন্দ্র ভুমিতে মাহিষ্য বিদ্রোহের বিজয় স্তম্ভ দিব্যক স্তম্ভ। – দ্বিতীয় পর্ব।
বরেন্দ্র ভুমিতে মাহিষ্য বিদ্রোহের বিজয় স্তম্ভ দিব্যক স্তম্ভ [প্রথম পর্বে কৈবর্ত বা মাহিষ্য বিদ্রোহ সম্পর্কে